"বড় ছেলে" পাঁচ বছর পর___
মেহজাবিন..কেমন আছো?
আমি রাশেদ বলছি।
জানো তোমাকে অনেক মিস করি,
তোমার দেওয়া হাত ঘড়িটা আমার অনেক পছন্দ হয়েছে।
আমি রোজ হাতে দিয়ে ঘর থেকে বের হই!!
তোমার দেওয়া জিনিস কি আমার অপছন্দ হবে বলো??
এখন আমার মোবাইলো সবসময় চার্জ থাকে,
কারন তোমার দেওয়া পাওয়ার ব্যাংকটা সবসময় আমার সাথে থাকে।
বাবা,মা,ভাই,বোন সবাই কল দেয়,শুধু তুমি ছাড়া।
রোজ যখন গাড়ি করে যাওয়ার সময় শরীর ঘামিয়ে পড়ে তখন তোমার দেওয়া আইস টিসু দিয়ে ঘাম গুলো মুছে ফেলি,আর কষ্ট লাগে না।
সারাদিন কাজ করে বাসায় ফিরে তোমার সাথে কথা বলি,তোমার দেওয়া ডাইরীর সাথে।
তুমি বলেছিলে হুট করে এসে এই ডাইরী চেয়ে বসবে।
তাই তোমার দেওয়া ডাইরীর সাথে রোজ কথা বলি।
তোমার দেওয়া চকলেট গুলো জেসির খুব পছন্দ হয়েছে।
ওহ্ তোমাকে তো বলতেই ভুলে গেছি..
আমার অনেক বড় চাকরি হয়েছে!
বাবার ডায়বেটিস টাও কমে গেছে।
বোনের দোকান ও এখন বেশ ভালো বেচাকেনা হচ্ছে।
ছোট ভাইটাও এবার HSC তে (GPA5) পেয়েছে।
জানো তোমার আর আমার ব্যাপার টা আমার পরিবারের কেউ জানে না।
শুধু একজন ছাড়া,সে হচ্ছে জেসি।
তোমার দেওয়া চকলেট গুলো যখন তাকে দিয়েছি,
তখন সে খুব খুশী হয়েছিলো
সে আমাকে বললো এগুলো কে দিয়েছে মামা?
আমি ঐ অবুজ শিশুকে মিথ্যা বলতে পারি নি।
বলে দিয়েছিলাম তাকে তোমার কথা।
আজ সে অনেক বড় হয়েছে,
ক্লাস ৩য় তে পড়ে।
আমাকে ভিষন বিরক্ত করে,
তাকে তোমার কাছে নিয়ে যেতে,
কিন্তু আমার পক্ষে তো সেটা সম্ভব না।
এখন আমাদের পরিবারের অনেকটা অভাব কেটে উঠে দাড়িয়েছে।
দেখতে দেখতে পাঁচ বছর কেটে গেলো।
জানো আমি এখন কোথায় বসে আছি?
যেখানে বসে আমি তোমাকে বাদামের খোসা ছড়িয়ে দিতাম,
ঠিক সেখানে বাদাম নিয়ে বসে আছি।
সব ঠিক আগের মতোই আছে,নেই শুধু তুমি।
খুব জানতে ইচ্ছে করছে,
তোমার সংসার জীবন কেমন চলছে?
শুনলাম তোমার নাকি মেয়ে হয়েছে?
সে দেখতে নিশ্চই তোমার মতো কিউট?
আজ তোমাকে দেখতে খুব ইচ্ছে করছে!
এখন আমার চাকরি হয়েছে,
কিন্তু এমন সময় পেলাম,
তুমি নেই পাশে,
বড় অসময় পেলাম।
তুমি হয়তো সারাজীবন দোষারোপ করবে আমাকে, কিন্তু কি করবো বলো?
আমি তো পরিবারের বড় ছেলে কাঁধে অনেক দায়িত্ব।
বড় ছেলেদের প্রেম করতে নেই হয়তো!
তোমাকে অনেক মিস করি।
তবে মাঝরাতে একটু আধটু মনে পরে যায়।তখন কাঁদি না,একটু মন খারাপ করি।
কারণ বড় ছেলেদের কাঁদতে নেই।
তোমার দেওয়া শার্ট টি আর কখনো পড়া হয়নি।
কারণ তুমি তো আর দেখবে না।
কি আর হবে মায়া বাড়িয়ে বলো?
বড় অসময়ে ডিপ্রেশন গুলো কমে গেলো।
অসময়ে সব পেলাম, যখন পাশে নেই তুমি।
তারপরও পারিবারিক ভাবে মা,বাবা,ভাই,বোনদের নিয়ে খুব সুখেই আছি।
আর হ্যা আরেকটা কথা,অনুরোধও বলতে পারো____
তোমার যদি ছেলে হয় নামটা "রাশেদ" রাখবে প্লিজ।
মেহজাবিন..কেমন আছো?
আমি রাশেদ বলছি।
জানো তোমাকে অনেক মিস করি,
তোমার দেওয়া হাত ঘড়িটা আমার অনেক পছন্দ হয়েছে।
আমি রোজ হাতে দিয়ে ঘর থেকে বের হই!!
তোমার দেওয়া জিনিস কি আমার অপছন্দ হবে বলো??
এখন আমার মোবাইলো সবসময় চার্জ থাকে,
কারন তোমার দেওয়া পাওয়ার ব্যাংকটা সবসময় আমার সাথে থাকে।
বাবা,মা,ভাই,বোন সবাই কল দেয়,শুধু তুমি ছাড়া।
রোজ যখন গাড়ি করে যাওয়ার সময় শরীর ঘামিয়ে পড়ে তখন তোমার দেওয়া আইস টিসু দিয়ে ঘাম গুলো মুছে ফেলি,আর কষ্ট লাগে না।
সারাদিন কাজ করে বাসায় ফিরে তোমার সাথে কথা বলি,তোমার দেওয়া ডাইরীর সাথে।
তুমি বলেছিলে হুট করে এসে এই ডাইরী চেয়ে বসবে।
তাই তোমার দেওয়া ডাইরীর সাথে রোজ কথা বলি।
তোমার দেওয়া চকলেট গুলো জেসির খুব পছন্দ হয়েছে।
ওহ্ তোমাকে তো বলতেই ভুলে গেছি..
আমার অনেক বড় চাকরি হয়েছে!
বাবার ডায়বেটিস টাও কমে গেছে।
বোনের দোকান ও এখন বেশ ভালো বেচাকেনা হচ্ছে।
ছোট ভাইটাও এবার HSC তে (GPA5) পেয়েছে।
জানো তোমার আর আমার ব্যাপার টা আমার পরিবারের কেউ জানে না।
শুধু একজন ছাড়া,সে হচ্ছে জেসি।
তোমার দেওয়া চকলেট গুলো যখন তাকে দিয়েছি,
তখন সে খুব খুশী হয়েছিলো
সে আমাকে বললো এগুলো কে দিয়েছে মামা?
আমি ঐ অবুজ শিশুকে মিথ্যা বলতে পারি নি।
বলে দিয়েছিলাম তাকে তোমার কথা।
আজ সে অনেক বড় হয়েছে,
ক্লাস ৩য় তে পড়ে।
আমাকে ভিষন বিরক্ত করে,
তাকে তোমার কাছে নিয়ে যেতে,
কিন্তু আমার পক্ষে তো সেটা সম্ভব না।
এখন আমাদের পরিবারের অনেকটা অভাব কেটে উঠে দাড়িয়েছে।
দেখতে দেখতে পাঁচ বছর কেটে গেলো।
জানো আমি এখন কোথায় বসে আছি?
যেখানে বসে আমি তোমাকে বাদামের খোসা ছড়িয়ে দিতাম,
ঠিক সেখানে বাদাম নিয়ে বসে আছি।
সব ঠিক আগের মতোই আছে,নেই শুধু তুমি।
খুব জানতে ইচ্ছে করছে,
তোমার সংসার জীবন কেমন চলছে?
শুনলাম তোমার নাকি মেয়ে হয়েছে?
সে দেখতে নিশ্চই তোমার মতো কিউট?
আজ তোমাকে দেখতে খুব ইচ্ছে করছে!
এখন আমার চাকরি হয়েছে,
কিন্তু এমন সময় পেলাম,
তুমি নেই পাশে,
বড় অসময় পেলাম।
তুমি হয়তো সারাজীবন দোষারোপ করবে আমাকে, কিন্তু কি করবো বলো?
আমি তো পরিবারের বড় ছেলে কাঁধে অনেক দায়িত্ব।
বড় ছেলেদের প্রেম করতে নেই হয়তো!
তোমাকে অনেক মিস করি।
তবে মাঝরাতে একটু আধটু মনে পরে যায়।তখন কাঁদি না,একটু মন খারাপ করি।
কারণ বড় ছেলেদের কাঁদতে নেই।
তোমার দেওয়া শার্ট টি আর কখনো পড়া হয়নি।
কারণ তুমি তো আর দেখবে না।
কি আর হবে মায়া বাড়িয়ে বলো?
বড় অসময়ে ডিপ্রেশন গুলো কমে গেলো।
অসময়ে সব পেলাম, যখন পাশে নেই তুমি।
তারপরও পারিবারিক ভাবে মা,বাবা,ভাই,বোনদের নিয়ে খুব সুখেই আছি।
আর হ্যা আরেকটা কথা,অনুরোধও বলতে পারো____
তোমার যদি ছেলে হয় নামটা "রাশেদ" রাখবে প্লিজ।